Elite BD News Dhaka
Elite BD news Dhaka reflects truthfulness of contemporary news, which is happening everyday in our daily life. Elite BD news Dhaka committed to bring only the transparent happenings to our readers everyday.
Wednesday, July 24, 2013
Elite Car Dhaka: Great Offer
Elite Car Dhaka: Great Offer: Discount 20% of Elite Car. Elite Car is now offered 20% discount of remaining days of month of July'13. Elite Car also give a ...
Tuesday, July 23, 2013
ব্লেড দিয়ে পেট কেটে সিজার, নবজাতক ও প্রসুতি দুজনেরই মৃত্যু
ঢাকা
: অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, মা ও শিশু চিকিৎসায় বিজ্ঞানের চরম উৎকর্ষতা
তথা সিজারিয়ান অপারেশনের ক্ষেত্রে দেশ বিদেশে উন্নত প্রযুক্তির অবাধ
ছড়াছড়ির যুগে নরসিংদীতে গর্ভবতী মায়ের অপারেশনে এক মধ্যযুগীয় বর্বর ঘটনা
সংঘটিত হয়েছে। তুহিন সরকার নামে এক ভূয়া ডাক্তার বিনা এ্যানেস্থেসিয়ায়
ব্লেড দিয়ে সিজারিয়ান অপারেশন করতে গিয়ে নবজাতক সন্তানসহ ফাহিমা রনি (২০)
নামে এক প্রসূতির জীবন কেরে নিয়েছে।
ধ্বংস করে দিয়েছে একটি সাজানো সংসার। আর এই ঘটনার বিচার চেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছে হতভাগী ফাহিমা রনি’র ছোট ভাই ফখরুল ইসলাম ও তার আত্মীয়-স্বজনরা। গত ১২ জুলাই নরসিংদী সদর উপজেলার ভাটপাড়ায় স্থাপিত ওয়েলকাম প্রাইভেট হাসপাতাল নামে একটি সনদবিহীন প্রাইভেট ক্লিনিকে এই বর্বরোচিত কান্ডটি সংঘটিত হয়েছে। পুলিশ ভুয়া ডাক্তার তুহিনকে গ্রেফতার করছে না। নরসিংদীর স্বাস্থ্য বিভাগ এ ব্যাপারে কোন পদক্ষেপ গ্রহন করছে না।
সোমবার ফাহিমা রনি’র আত্মীয়-স্বজন নরসিংদী প্রেসক্লাবে গিয়ে এই হৃদয় বিদারক কাহিনী বর্ননা করেছে। তারা সাংবাদিকদেরকে জানিয়েছে, গাজীপুর জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার বরাইদ গ্রামের কামরুল হায়দারের কন্যা ফাহিমা রনি’র সাথে লক্ষ্মিপুর জেলার উত্তর জয়পুর গ্রামের আবুল কাসেমের পুত্র আবু সাইদ খোকনের ২ বছর পূর্বে বিয়ে হয়। ফাহিমা রনি পার্ল ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি কসমেটিক উৎপাদক কোম্পানী’র এরিয়া ম্যানেজার (মার্কেটিং) পদে কাজ করতো বিধায় সে স্বামীর সাথে ঢাকায় বসবাস করতো। তাদের ২ বছরের দাম্পত্য জীবনে ফাহিমা রনি গর্ভধারন করার পর ডেলিভারীর জন্য তাকে কালিগঞ্জে তার পিত্রালয়ে নিয়ে আসা হয়।
পিত্রালয়ে থাকাবস্থায় গত ১২ জুলাই ফাহিমা রনি’র প্রসব ব্যথা দেখা দিলে তাকে নরসিংদীর ভাটপাড়া ওয়েলকাম প্রাইভেট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে হাসপাতালের মালিক তুহিন সরকার নিজেকে ডাক্তার পরিচয় দিয়ে তাকে হাসপাতালের ভিতর নিয়ে যায়। সেখানে প্রাথমিক পরীক্ষানিরীক্ষা শেষে ভুয়া ডাক্তার তুহিন সরকার জানায় ফাহিমা রনির অবস্থা খুবই খারাপ। তাকে জরুরী ভিত্তিতে সিজারিয়ান অপারেশন করতে হবে। হাসপাতালে ভাল ডাক্তার আছে তাদেরকে দিয়ে অপারেশন করা হবে। এ কথা বলে ফাহিমা রনিকে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে তুহিন সরকার নিজেই কয়েকজন ভূয়া নার্স’র সহযোগিতায় কোন প্রকার অজ্ঞান না করেই ব্লেড দিয়ে ফাহিমার পেট কেটে বাচ্চা বের করে আনে। এরপর ফাহিমার পেট সেলাই করে ব্যান্ডেজ করে দেয়। অপারেশনের সাথে সাথেই প্রসুতি ফাহিমা রনি অজ্ঞান হয়ে যায়। অপারেশনের ৪০ মিনিট পর নবজাতক শিশুটি শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়।
কিন্তু হাসপাতালে কোন অক্সিজেন না থাকায় তুহিন সরকার তাকে জরুরী ভিত্তিতে একটি সিএনজিতে উঠিয়ে নরসিংদীতে পাঠিয়ে দেয়া হয়। সেখান থেকে নবজাতক শিশুটিকে একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে নিয়ে গেলে সেখানকার ডাক্তার জানায় অক্সিজেনের অভাবে বাচ্চাটি রাস্তায়ই মারা গিয়েছে। এদিকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত প্রসুতি ফাহিমা রনি’র জ্ঞান ফিরে না আসায় তার আত্মীয়রা তুহিন সরকারকে জিজ্ঞেস করলে সে জানায় যে, ২৪ ঘন্টার মধ্যে জ্ঞান ফিরে আসবে। পরদিন সকাল ১১ টা পর্যন্ত ফাহিমা রনির জ্ঞান ফিরে না আসায় তুহিন সরকারের উপর চাপ প্রয়োগ করলে সে জানায় সন্ধ্যার মধ্যে জ্ঞান ফিরবে। এরপর রাত ৯ টার সময়ও ফাহিমার জ্ঞান ফিরে না আসায় তুহিন সরকার তার আত্মীয়-স্বজনকে জানায় যে তার দ্বারা ফাহিমার জ্ঞান ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়। তাকে জরুরী ভিত্তিতে ঢাকায় পাঠাতে হবে। এ অবস্থায় ফাহিমার আত্মীয়-স্বজনরা ফাহিমাকে একটি গাড়িতে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়। গাড়ীতে উঠানোর সময় অক্সিজেন লাগানোর কথা বলা হলে তুহিন সরকার জানায় অক্সিজেন লাগবে না আমি সাথে আছি।
এ অবস্থায় ফাহিমা রনিকে বহনকারী গাড়ীটি নারায়গঞ্জের রূপগঞ্জ এলাকায় পৌছলে রাত অনুমান ১০ টায় ফাহিমার শ্বাস-প্রশ্বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এ অবস্থায় তাকে জরুরী ভিত্তিতে পাশ্ববর্তী একটি ক্লিনিকে নিয়ে গেলে সেখানকার ডাক্তার জানায় যে ফাহিমা মারা গেছে। এ অবস্থায় তারা ফাহিমার লাশ নিয়ে ওয়েলকাম হাসপাতালে ফিরে আসে এবং ঘটনাটি নরসিংদী থানা পুলিশকে অবহিত করে। খবর পেয়ে পুলিশ ওয়েলকাম হাসপাতাল থেকে ফাহিমা রনি’র লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করে।
এ ব্যাপারে ফাহিমা রনি’র ছোট ভাই ফখরুল ইসলাম বাদী হয়ে নরসিংদী সদর মডেল থানায় তুহিন সরকার, ঝরনা, সোনিয়া ও মুক্তি নামে ক্লিনিক মালিক, দালাল ও নার্সকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করে। কিন্তু দীর্ঘ ১০ দিন অতিবাহিত হলেও পুলিশ তুহিন সরকারকে গ্রেফতার করেনি। এব্যাপারে নরসিংদীর সিভিল সার্জন অফিসের সাথে যোগাযোগ করে জানা গেছে, তুহিন কোন ডাক্তার নয়। সে একটি ওষধ কোম্পানীর এমআর পদে চাকুরী করতো। ওয়েলকাম প্রাইভেট হাসপাতালের কোন রেজিষ্ট্রেশন নেই। এ ঘটনা জানার পরও জেলা স্বাস্থ্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওয়েলকাম হাসপাতালের বিরুদ্ধে কোনপ্রকার আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করছে না।
ধ্বংস করে দিয়েছে একটি সাজানো সংসার। আর এই ঘটনার বিচার চেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছে হতভাগী ফাহিমা রনি’র ছোট ভাই ফখরুল ইসলাম ও তার আত্মীয়-স্বজনরা। গত ১২ জুলাই নরসিংদী সদর উপজেলার ভাটপাড়ায় স্থাপিত ওয়েলকাম প্রাইভেট হাসপাতাল নামে একটি সনদবিহীন প্রাইভেট ক্লিনিকে এই বর্বরোচিত কান্ডটি সংঘটিত হয়েছে। পুলিশ ভুয়া ডাক্তার তুহিনকে গ্রেফতার করছে না। নরসিংদীর স্বাস্থ্য বিভাগ এ ব্যাপারে কোন পদক্ষেপ গ্রহন করছে না।
সোমবার ফাহিমা রনি’র আত্মীয়-স্বজন নরসিংদী প্রেসক্লাবে গিয়ে এই হৃদয় বিদারক কাহিনী বর্ননা করেছে। তারা সাংবাদিকদেরকে জানিয়েছে, গাজীপুর জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার বরাইদ গ্রামের কামরুল হায়দারের কন্যা ফাহিমা রনি’র সাথে লক্ষ্মিপুর জেলার উত্তর জয়পুর গ্রামের আবুল কাসেমের পুত্র আবু সাইদ খোকনের ২ বছর পূর্বে বিয়ে হয়। ফাহিমা রনি পার্ল ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি কসমেটিক উৎপাদক কোম্পানী’র এরিয়া ম্যানেজার (মার্কেটিং) পদে কাজ করতো বিধায় সে স্বামীর সাথে ঢাকায় বসবাস করতো। তাদের ২ বছরের দাম্পত্য জীবনে ফাহিমা রনি গর্ভধারন করার পর ডেলিভারীর জন্য তাকে কালিগঞ্জে তার পিত্রালয়ে নিয়ে আসা হয়।
পিত্রালয়ে থাকাবস্থায় গত ১২ জুলাই ফাহিমা রনি’র প্রসব ব্যথা দেখা দিলে তাকে নরসিংদীর ভাটপাড়া ওয়েলকাম প্রাইভেট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে হাসপাতালের মালিক তুহিন সরকার নিজেকে ডাক্তার পরিচয় দিয়ে তাকে হাসপাতালের ভিতর নিয়ে যায়। সেখানে প্রাথমিক পরীক্ষানিরীক্ষা শেষে ভুয়া ডাক্তার তুহিন সরকার জানায় ফাহিমা রনির অবস্থা খুবই খারাপ। তাকে জরুরী ভিত্তিতে সিজারিয়ান অপারেশন করতে হবে। হাসপাতালে ভাল ডাক্তার আছে তাদেরকে দিয়ে অপারেশন করা হবে। এ কথা বলে ফাহিমা রনিকে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে তুহিন সরকার নিজেই কয়েকজন ভূয়া নার্স’র সহযোগিতায় কোন প্রকার অজ্ঞান না করেই ব্লেড দিয়ে ফাহিমার পেট কেটে বাচ্চা বের করে আনে। এরপর ফাহিমার পেট সেলাই করে ব্যান্ডেজ করে দেয়। অপারেশনের সাথে সাথেই প্রসুতি ফাহিমা রনি অজ্ঞান হয়ে যায়। অপারেশনের ৪০ মিনিট পর নবজাতক শিশুটি শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়।
কিন্তু হাসপাতালে কোন অক্সিজেন না থাকায় তুহিন সরকার তাকে জরুরী ভিত্তিতে একটি সিএনজিতে উঠিয়ে নরসিংদীতে পাঠিয়ে দেয়া হয়। সেখান থেকে নবজাতক শিশুটিকে একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে নিয়ে গেলে সেখানকার ডাক্তার জানায় অক্সিজেনের অভাবে বাচ্চাটি রাস্তায়ই মারা গিয়েছে। এদিকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত প্রসুতি ফাহিমা রনি’র জ্ঞান ফিরে না আসায় তার আত্মীয়রা তুহিন সরকারকে জিজ্ঞেস করলে সে জানায় যে, ২৪ ঘন্টার মধ্যে জ্ঞান ফিরে আসবে। পরদিন সকাল ১১ টা পর্যন্ত ফাহিমা রনির জ্ঞান ফিরে না আসায় তুহিন সরকারের উপর চাপ প্রয়োগ করলে সে জানায় সন্ধ্যার মধ্যে জ্ঞান ফিরবে। এরপর রাত ৯ টার সময়ও ফাহিমার জ্ঞান ফিরে না আসায় তুহিন সরকার তার আত্মীয়-স্বজনকে জানায় যে তার দ্বারা ফাহিমার জ্ঞান ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়। তাকে জরুরী ভিত্তিতে ঢাকায় পাঠাতে হবে। এ অবস্থায় ফাহিমার আত্মীয়-স্বজনরা ফাহিমাকে একটি গাড়িতে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়। গাড়ীতে উঠানোর সময় অক্সিজেন লাগানোর কথা বলা হলে তুহিন সরকার জানায় অক্সিজেন লাগবে না আমি সাথে আছি।
এ অবস্থায় ফাহিমা রনিকে বহনকারী গাড়ীটি নারায়গঞ্জের রূপগঞ্জ এলাকায় পৌছলে রাত অনুমান ১০ টায় ফাহিমার শ্বাস-প্রশ্বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এ অবস্থায় তাকে জরুরী ভিত্তিতে পাশ্ববর্তী একটি ক্লিনিকে নিয়ে গেলে সেখানকার ডাক্তার জানায় যে ফাহিমা মারা গেছে। এ অবস্থায় তারা ফাহিমার লাশ নিয়ে ওয়েলকাম হাসপাতালে ফিরে আসে এবং ঘটনাটি নরসিংদী থানা পুলিশকে অবহিত করে। খবর পেয়ে পুলিশ ওয়েলকাম হাসপাতাল থেকে ফাহিমা রনি’র লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করে।
এ ব্যাপারে ফাহিমা রনি’র ছোট ভাই ফখরুল ইসলাম বাদী হয়ে নরসিংদী সদর মডেল থানায় তুহিন সরকার, ঝরনা, সোনিয়া ও মুক্তি নামে ক্লিনিক মালিক, দালাল ও নার্সকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করে। কিন্তু দীর্ঘ ১০ দিন অতিবাহিত হলেও পুলিশ তুহিন সরকারকে গ্রেফতার করেনি। এব্যাপারে নরসিংদীর সিভিল সার্জন অফিসের সাথে যোগাযোগ করে জানা গেছে, তুহিন কোন ডাক্তার নয়। সে একটি ওষধ কোম্পানীর এমআর পদে চাকুরী করতো। ওয়েলকাম প্রাইভেট হাসপাতালের কোন রেজিষ্ট্রেশন নেই। এ ঘটনা জানার পরও জেলা স্বাস্থ্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওয়েলকাম হাসপাতালের বিরুদ্ধে কোনপ্রকার আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করছে না।
Elite BD news Dhaka
Monday, July 22, 2013
গমের শীষের আরেক দাবিদার
বিএনএফ নামে একটি দল চাওয়ার পর বিএনপির তীব্র
আপত্তির মধ্যে ‘গমের শীষ’ প্রতীক দাবি করেছে ‘জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা
গণতান্ত্রিক ঐক্য ফ্রন্ট’ নামে আরেকটি দল।
নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধনের জন্য ‘বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ)’
আবেদনের সঙ্গে প্রতীক হিসেবে ‘গমের শীষ’ চাইলে ধানের শীষ প্রতীকের বিএনপির ইসিতে
নালিশ জানায়।
রোববার নির্বাচন কমিশনে গিয়ে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল ‘গমের শীষ’ প্রতীক কাউকে বরাদ্দ না দিতে আহ্বান জানায়।
এর একদিন বাদেই ইসিতে আবেদন নিয়ে গেলেন মো. আবুল কালাম আজাদ (ডালিম সিদ্দিকী) নামে এক ব্যক্তি।
নিজেকে ‘জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা গণতান্ত্রিক ঐক্য ফ্রন্ট’র চেয়ারপার্সন দাবি করে ‘গমের শীষ’ প্রতীকটি অন্য কাউকে না দিতে সিইসির কাছে আবেদন করেছেন তিনি।
বিএনএফের মতো এই দলটিও নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধনের আবেদন করেছে। আইন অনুযায়ী, নিবন্ধন ছাড়া কোনো দল নির্বাচনে অংশ নিতে পারে না।
ইসিতে আবেদনে আবুল কালাম বলেন, “বিএনএফ আমার দলের প্রতীক গমের শীষ কারচুপি করে নেয়ার চেষ্টা করছে। আমার দলটি নিবন্ধন না হওয়া পর্যন্ত গমের শীষ প্রতীকটি যেন অন্য কোনো দল ছিনতাই করে নিতে না পারে।”
নিবন্ধন প্রত্যাশী এই দলটির প্যাডে লেখা অনুযায়ী, এর প্রধান কার্যালয়
ঢাকার আশুলিয়ার গাজীরচটে। এর পতাকা লাল-সবুজ রঙের এবং প্রতীক ডানে হাতের ওপর গমের
শীষ।
নিজেদের দলের নাম ‘জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা গণতান্ত্রিক ঐক্য ফ্রন্ট’ জানালেও প্যাডে লেখা ছিল ‘জাতীয় মুক্তিযুদ্ধা গণতান্ত্রীক ঐক্য ফ্রন্ট’।
নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করে এর চেয়ারপার্সন আবুল কালাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, কর্নেল আবু তাহেরের অধীনে যুদ্ধ করেছেন তিনি। পরে তিনি জাতীয় পার্টিতে যুক্ত ছিলেন।
২০০৮ সালের ৪ অক্টোবর দল গঠন করে নবম সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে ইসিতে নিবন্ধনের আবেদন করেছিল দলটি, কিন্তু সব শর্ত পূরণ করতে না পারায় তাদের আবেদন বিবেচনায় আসেনি।
এবার দশম সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গত ৩১ ডিসেম্বর নিবন্ধনের আবেদন করে এই দল।
রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাছাই কমিটি সংশ্লিষ্ট ইসি কর্মকর্তারা জানান, নিবন্ধনের জন্য আগ্রহী মুক্তিযোদ্ধা গণতান্ত্রিক ঐক্য ফ্রন্ট প্রাথমিক বাছাইয়ের তালিকায় নেই। সে ক্ষেত্রে এবারো দলটির নিবন্ধন হচ্ছে না।
ইসি সচিবালয় রোববার জানায়, রাজনৈতিক দল নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় ৪৩টি নতুন রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের জন্য আবেদন জানিয়েছে।
এর মধ্যে প্রাথমিক পর্যায়ে ২টি দলের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের অফিস ও কমিটি আছে কি না, তা যাচাই করা হচ্ছে। মাঠ পর্যায়ে যাচাই-এ প্রয়োজনীয় সংখ্যক কার্যকর অফিস ও কমিটি থাকলেই তারপর অন্যান্য বিষয় বিবেচনা করা হবে।
নির্বাচন কমিশনার মো. শাহনেওয়াজ সোমবার বলেন, “আমরা বাস্তবতার নিরিখে দলগুলোকে প্রতীক বরাদ্দ দেব। নিবন্ধনের যোগ্য হলে ইসির নির্ধারিত তালিকা থেকে কী প্রতীক দেয়া হবে, সে বিষয়ে কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে।”
গমের শীষ প্রতীক কাউকে বরাদ্দ দেয়া এখনো হয়নি বলে ক্ষুব্ধ বিএনপিকে এরই মধ্যে আশ্বস্ত করেছে ইসি।
Elite BD news Dhaka
রোববার নির্বাচন কমিশনে গিয়ে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল ‘গমের শীষ’ প্রতীক কাউকে বরাদ্দ না দিতে আহ্বান জানায়।
এর একদিন বাদেই ইসিতে আবেদন নিয়ে গেলেন মো. আবুল কালাম আজাদ (ডালিম সিদ্দিকী) নামে এক ব্যক্তি।
নিজেকে ‘জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা গণতান্ত্রিক ঐক্য ফ্রন্ট’র চেয়ারপার্সন দাবি করে ‘গমের শীষ’ প্রতীকটি অন্য কাউকে না দিতে সিইসির কাছে আবেদন করেছেন তিনি।
বিএনএফের মতো এই দলটিও নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধনের আবেদন করেছে। আইন অনুযায়ী, নিবন্ধন ছাড়া কোনো দল নির্বাচনে অংশ নিতে পারে না।
ইসিতে আবেদনে আবুল কালাম বলেন, “বিএনএফ আমার দলের প্রতীক গমের শীষ কারচুপি করে নেয়ার চেষ্টা করছে। আমার দলটি নিবন্ধন না হওয়া পর্যন্ত গমের শীষ প্রতীকটি যেন অন্য কোনো দল ছিনতাই করে নিতে না পারে।”
নিজেদের দলের নাম ‘জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা গণতান্ত্রিক ঐক্য ফ্রন্ট’ জানালেও প্যাডে লেখা ছিল ‘জাতীয় মুক্তিযুদ্ধা গণতান্ত্রীক ঐক্য ফ্রন্ট’।
নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করে এর চেয়ারপার্সন আবুল কালাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, কর্নেল আবু তাহেরের অধীনে যুদ্ধ করেছেন তিনি। পরে তিনি জাতীয় পার্টিতে যুক্ত ছিলেন।
২০০৮ সালের ৪ অক্টোবর দল গঠন করে নবম সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে ইসিতে নিবন্ধনের আবেদন করেছিল দলটি, কিন্তু সব শর্ত পূরণ করতে না পারায় তাদের আবেদন বিবেচনায় আসেনি।
এবার দশম সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গত ৩১ ডিসেম্বর নিবন্ধনের আবেদন করে এই দল।
রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাছাই কমিটি সংশ্লিষ্ট ইসি কর্মকর্তারা জানান, নিবন্ধনের জন্য আগ্রহী মুক্তিযোদ্ধা গণতান্ত্রিক ঐক্য ফ্রন্ট প্রাথমিক বাছাইয়ের তালিকায় নেই। সে ক্ষেত্রে এবারো দলটির নিবন্ধন হচ্ছে না।
ইসি সচিবালয় রোববার জানায়, রাজনৈতিক দল নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় ৪৩টি নতুন রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের জন্য আবেদন জানিয়েছে।
এর মধ্যে প্রাথমিক পর্যায়ে ২টি দলের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের অফিস ও কমিটি আছে কি না, তা যাচাই করা হচ্ছে। মাঠ পর্যায়ে যাচাই-এ প্রয়োজনীয় সংখ্যক কার্যকর অফিস ও কমিটি থাকলেই তারপর অন্যান্য বিষয় বিবেচনা করা হবে।
নির্বাচন কমিশনার মো. শাহনেওয়াজ সোমবার বলেন, “আমরা বাস্তবতার নিরিখে দলগুলোকে প্রতীক বরাদ্দ দেব। নিবন্ধনের যোগ্য হলে ইসির নির্ধারিত তালিকা থেকে কী প্রতীক দেয়া হবে, সে বিষয়ে কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে।”
গমের শীষ প্রতীক কাউকে বরাদ্দ দেয়া এখনো হয়নি বলে ক্ষুব্ধ বিএনপিকে এরই মধ্যে আশ্বস্ত করেছে ইসি।
Elite BD news Dhaka
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থগিত পরীক্ষার সময়সূচী
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিতব্য ২০১০ সালের মাস্টার্স শেষ
পর্বের ১৬ ও ১৮ জুলাই ২০১৩ তারিখের স্থগিতকৃত পরীক্ষা যথাক্রমে আগামী ২২ ও
২৪ জুলাই ২০১৩ তারিখ সকাল সাড়ে নয়টা এবং ২০১১ সালের অনার্স তৃতীয় বর্ষের ১৭
জুলাই ২০১৩ তারিখের স্থগিতকৃত পরীক্ষা ৩০ জুলাই ২০১৩ তারিখে সকাল সাড়ে
নয়টায় অনুষ্ঠিত হবে।
এ সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য ওয়েবসাইট www.nuadmission.info Ges www.nubd.info থেকে জানা যাবে।
Elite BD news
নকিয়া কেন অ্যান্ড্রয়েডে যায়নি?
নকিয়ার অ্যান্ড্রয়েডে না যাওয়ার নেপথ্যে স্যামসাংয়ের আধিপত্য
নকিয়ার
অ্যান্ড্রয়েডে না যাওয়ার কারণ স্যামসাং! অ্যান্ড্রয়েড ফেলে উইন্ডোজ
বেছে নেওয়ার কারণটি জানালেন নকিয়ার প্রধান নির্বাহী স্টিফেন ইলোপ।
গার্ডিয়ানে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি সাংবাদিকদের সঙ্গে এক গোলটেবিল আলোচনায় স্টিফেন ইলোপ তাঁর উইন্ডোজ প্রীতির ব্যাখা দিয়েছেন।
অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে জনপ্রিয়তার শীর্ষে গুগলের অ্যান্ড্রয়েড। অ্যান্ড্রয়েডনির্ভর স্মার্টফোন বাজারে এনে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান স্যামসাং বাজারের বিশাল অংশ দখল করেছে অথচ সুযোগ থাকা সত্ত্বেও ফিনল্যান্ডের মুঠোফোন নকিয়া কেন অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্মে যায়নি? এ প্রশ্ন অনেকের। সম্প্রতি এ প্রশ্নেরই উত্তর দিয়েছেন স্টিফেন ইলোপ। তাঁর উত্তর হচ্ছে, নকিয়ার অ্যান্ড্রয়েডে না যাওয়ার কারণ হচ্ছে স্যামসাং।
অ্যান্ড্রয়েডের বদলে নকিয়া বেছে নিয়েছে উইন্ডোজ প্ল্যাটফর্মকে আর বাজারে জনপ্রিয়তা না পেয়ে ক্ষয়িষ্ণু নকিয়া নেমে গেছে স্মার্টফোনের বাজারে সেরা দশের তালিকার সবার শেষে।
নকিয়ার লুমিয়া সিরিজের সর্বশেষ স্মার্টফোন ১০২০ দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি প্রমাণ করেছে এখনও উদ্ভাবনী পণ্যের ক্ষেত্রে ধারা অব্যাহত রেখেছে প্রতিষ্ঠানটি তবে মাইক্রোসফটের সীমিত আগ্রহ আর নিয়মিত আপডেটের অভাবেই বাজারে উইন্ডোজ ফোন বিক্রি কমছে বলেই বাজার বিশ্লেষকেরা মনে করছেন।
২০১১ সালে অ্যাপলের আইওএস ও গুগলের অ্যান্ড্রয়েডের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ে সিমবিয়ান প্ল্যাটফর্ম ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি উপলব্ধি করেন নকিয়ার প্রধান নির্বাহী। তখন তিনি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে উইন্ডোজকে বেছে নেন। নকিয়াতে যোগ দেওয়ার আগে তিনি মাইক্রোসফটে কাজ করেছিলেন।
লোকসানে ডুবতে বসা নকিয়ার ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য মাইক্রোসফটে বেছে নিলেও গত দুই বছরে নকিয়ার ভাগ্যে বড় পরিবর্তনের হাওয়া লাগেনি। নকিয়ার শুভাকাঙ্খী থেকে শুরু করে প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা পর্যন্ত নকিয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। অনেকেই মনে করেন, নকিয়া যেভাবে উদ্ভাবনী হার্ডওয়্যার তৈরি করে তার সঙ্গে অ্যান্ড্রয়েডই মানানসই। অবশ্য, নকিয়া প্রধান নির্বাহী স্টিফেন ইলোপ বললেন ভিন্ন কথা। ইলোপের মতে, নকিয়া সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছে।
অ্যান্ড্রয়েডের বদলে উইন্ডোজ পছন্দের কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, একটি নির্দিষ্ট হার্ডওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের অ্যান্ড্রয়েডপ্রীতিতে তিনি উদ্বিগ্ন ছিলেন। তাঁর কাছে মনে হয়েছিল ওই প্রতিষ্ঠানটি অ্যান্ড্রয়েডে প্রতিনিধিত্ব করবে। কিন্তু অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্মে নকিয়া যেতে চাইলে তা দেরি হয়ে যাবে যার ফলে বাজারে প্রতিনিধিত্ব করা সম্ভব হবে না। এ সিদ্ধান্তটি তখন নেওয়া সম্ভব হয়েছিল বলে খুশি হয়েছেন ইলোপ।
ইলোপ বলেন, এখনকার অ্যান্ড্রয়েড বাজারে দিকে তাকালে দেখা যাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের একাধিক অসাধারণ অ্যান্ড্রয়েডনির্ভর স্মার্টফোন রয়েছে কিন্তু একটি প্রতিষ্ঠান অ্যান্ড্রয়েডের বাজারে রাজত্ব করছে।
ইলোপের মতে, অ্যাপলের আইওএসের পর মানুষের পছন্দের তালিকায় রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ও স্যামসাংয়ের পণ্য। এক্ষেত্রে অন্যান্য অ্যান্ড্রয়েডফোন নির্মাতারা ম্লান হয়ে গেছে।
ইলোপ আরও জানিয়েছেন, নতুন করে চ্যালেঞ্জ নিয়ে উইন্ডোজ প্ল্যাটফর্মকে জনপ্রিয় করা ও বাজারে শ্রেষ্ঠত্বের আসন দখল করা খুব কঠিন। নকিয়া বর্তমানে উইন্ডোজফোনের বাজারে ভালো করছে বলেও জানান তিনি।
চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক অর্থাত্ এপ্রিল থেকে জুন এই তিন মাসে ৭৪ লাখ লুমিয়া স্মার্টফোন বিক্রি করেছে প্রতিষ্ঠানটি যা ২০১২ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকের চেয়ে ৩২ শতাংশ বেশি। লুমিয়া সিরিজের বেশ কয়েকটি মডেলের স্মার্টফোনের দাম সাশ্রয়ী করে ফেলায় নকিয়ার লাভ কমে গেছে। অ্যান্ড্রয়েডের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে থাকলেও উইন্ডোজ ফোনে ভবিষ্যত্ দেখছেন নকিয়ার প্রধান নির্বাহী।
গার্ডিয়ানে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি সাংবাদিকদের সঙ্গে এক গোলটেবিল আলোচনায় স্টিফেন ইলোপ তাঁর উইন্ডোজ প্রীতির ব্যাখা দিয়েছেন।
অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে জনপ্রিয়তার শীর্ষে গুগলের অ্যান্ড্রয়েড। অ্যান্ড্রয়েডনির্ভর স্মার্টফোন বাজারে এনে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান স্যামসাং বাজারের বিশাল অংশ দখল করেছে অথচ সুযোগ থাকা সত্ত্বেও ফিনল্যান্ডের মুঠোফোন নকিয়া কেন অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্মে যায়নি? এ প্রশ্ন অনেকের। সম্প্রতি এ প্রশ্নেরই উত্তর দিয়েছেন স্টিফেন ইলোপ। তাঁর উত্তর হচ্ছে, নকিয়ার অ্যান্ড্রয়েডে না যাওয়ার কারণ হচ্ছে স্যামসাং।
অ্যান্ড্রয়েডের বদলে নকিয়া বেছে নিয়েছে উইন্ডোজ প্ল্যাটফর্মকে আর বাজারে জনপ্রিয়তা না পেয়ে ক্ষয়িষ্ণু নকিয়া নেমে গেছে স্মার্টফোনের বাজারে সেরা দশের তালিকার সবার শেষে।
নকিয়ার লুমিয়া সিরিজের সর্বশেষ স্মার্টফোন ১০২০ দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি প্রমাণ করেছে এখনও উদ্ভাবনী পণ্যের ক্ষেত্রে ধারা অব্যাহত রেখেছে প্রতিষ্ঠানটি তবে মাইক্রোসফটের সীমিত আগ্রহ আর নিয়মিত আপডেটের অভাবেই বাজারে উইন্ডোজ ফোন বিক্রি কমছে বলেই বাজার বিশ্লেষকেরা মনে করছেন।
২০১১ সালে অ্যাপলের আইওএস ও গুগলের অ্যান্ড্রয়েডের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ে সিমবিয়ান প্ল্যাটফর্ম ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি উপলব্ধি করেন নকিয়ার প্রধান নির্বাহী। তখন তিনি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে উইন্ডোজকে বেছে নেন। নকিয়াতে যোগ দেওয়ার আগে তিনি মাইক্রোসফটে কাজ করেছিলেন।
লোকসানে ডুবতে বসা নকিয়ার ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য মাইক্রোসফটে বেছে নিলেও গত দুই বছরে নকিয়ার ভাগ্যে বড় পরিবর্তনের হাওয়া লাগেনি। নকিয়ার শুভাকাঙ্খী থেকে শুরু করে প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা পর্যন্ত নকিয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। অনেকেই মনে করেন, নকিয়া যেভাবে উদ্ভাবনী হার্ডওয়্যার তৈরি করে তার সঙ্গে অ্যান্ড্রয়েডই মানানসই। অবশ্য, নকিয়া প্রধান নির্বাহী স্টিফেন ইলোপ বললেন ভিন্ন কথা। ইলোপের মতে, নকিয়া সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছে।
অ্যান্ড্রয়েডের বদলে উইন্ডোজ পছন্দের কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, একটি নির্দিষ্ট হার্ডওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের অ্যান্ড্রয়েডপ্রীতিতে তিনি উদ্বিগ্ন ছিলেন। তাঁর কাছে মনে হয়েছিল ওই প্রতিষ্ঠানটি অ্যান্ড্রয়েডে প্রতিনিধিত্ব করবে। কিন্তু অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্মে নকিয়া যেতে চাইলে তা দেরি হয়ে যাবে যার ফলে বাজারে প্রতিনিধিত্ব করা সম্ভব হবে না। এ সিদ্ধান্তটি তখন নেওয়া সম্ভব হয়েছিল বলে খুশি হয়েছেন ইলোপ।
ইলোপ বলেন, এখনকার অ্যান্ড্রয়েড বাজারে দিকে তাকালে দেখা যাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের একাধিক অসাধারণ অ্যান্ড্রয়েডনির্ভর স্মার্টফোন রয়েছে কিন্তু একটি প্রতিষ্ঠান অ্যান্ড্রয়েডের বাজারে রাজত্ব করছে।
ইলোপের মতে, অ্যাপলের আইওএসের পর মানুষের পছন্দের তালিকায় রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ও স্যামসাংয়ের পণ্য। এক্ষেত্রে অন্যান্য অ্যান্ড্রয়েডফোন নির্মাতারা ম্লান হয়ে গেছে।
ইলোপ আরও জানিয়েছেন, নতুন করে চ্যালেঞ্জ নিয়ে উইন্ডোজ প্ল্যাটফর্মকে জনপ্রিয় করা ও বাজারে শ্রেষ্ঠত্বের আসন দখল করা খুব কঠিন। নকিয়া বর্তমানে উইন্ডোজফোনের বাজারে ভালো করছে বলেও জানান তিনি।
চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক অর্থাত্ এপ্রিল থেকে জুন এই তিন মাসে ৭৪ লাখ লুমিয়া স্মার্টফোন বিক্রি করেছে প্রতিষ্ঠানটি যা ২০১২ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকের চেয়ে ৩২ শতাংশ বেশি। লুমিয়া সিরিজের বেশ কয়েকটি মডেলের স্মার্টফোনের দাম সাশ্রয়ী করে ফেলায় নকিয়ার লাভ কমে গেছে। অ্যান্ড্রয়েডের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে থাকলেও উইন্ডোজ ফোনে ভবিষ্যত্ দেখছেন নকিয়ার প্রধান নির্বাহী।
জামায়াতকে নিয়ে সরকার স্ট্যান্টবাজি করছে : মীর নাসির
মীর মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন |
জামায়াতকে নিষিদ্ধের কথা বলে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ স্ট্যান্টবাজি করছে বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মীর মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন।শনিবার বিকালে রাজধানীর বিয়াম মিলানায়তনে বিবিসি বাংলা ও বিবিসি মিডিয়া অ্যাকশনের যৌথ আয়োজনে বিবিসি বাংলাদেশ সংলাপে এই মন্তব্য করেন তিনি।
মীর
নাসির
বলেন,
আওয়ামী লীগ
কোনো
দিন
জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করবে
না।
নিষিদ্ধ করার
ধোঁয়া
তুলে
সরকার
রাজনৈতিক স্ট্যান্টবাজি করছে।তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান
বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তন করে
জামায়াতকে রাজনীতি করার
সুযোগ
করে
দিয়েছেন। কিন্তু
সংবিধানের পঞ্চদশ
সংশোধনীর মাধ্যমে আওয়ামী লীগ
জামায়াতকে ধর্ম
নিয়ে
রাজনীতি করার
সুযোগ
দিয়েছে।সাবেক
এই
মন্ত্রী আরো
বলেন,
আওয়ামী লীগ
ধর্মভিত্তিক দল
জামায়াতকে নিষিদ্ধ করলে
জামায়াত আরো
শক্তিশালী হবে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে
জামায়াত ও
আওয়ামী লীগ
এক
সঙ্গে
পার্লামেন্টে রাত
কাটিয়েছে।
সংলাপের অপর
প্যানেলিস্ট আইন,
বিচার
ও
সংসদ
বিষয়ক
প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল
ইসলাম
বলেন,
জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার
বিষয়ে
অবশ্যই
সরকার
ভেবে
দেখবে।
আদালত
রায়ে
জামায়াতকে একটি
অপরাধী
সংগঠন
হিসেবে
চিহ্নিত করেছে।
এ
ব্যাপারে সরকার
সঠিক
সময়ে
সঠিক
সিদ্ধান্ত নেবে।কামরুল ইসলাম বলেন,
গোলাম
আযম
ছিলেন
নাটের
গুরু।
আমরা
তারবিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির আশা
করেছিলাম। তবে
যে
রায়
হয়েছে
তাতে
সরকারসন্তুষ্টি প্রকাশ
করেছে
তা
ঠিক
না।
মুক্তিযুদ্ধের ৪২
বছর
পর
বিচার
শুরুকরতে পেরে
সরকার
সন্তুষ্টি প্রকাশ
করেছে।
প্যানেল আলোচক
সাবেক
ব্যাংকার, বিশিষ্ট রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও
কলামিস্ট শাহ
আবদুল
হান্নান বলেন,
ট্রাইব্যুনালের কোনো
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষণ দেওয়া
ঠিক
না।
জাতীয়
সংসদে
জামায়াতের সদস্য
রয়েছেন। তাছাড়া কোনো
রাজনৈতিক দলকে
নিষিদ্ধ করাও
ঠিক
না।
বাংলাদেশে জামায়াত ও
হেফাজতে ইসলামসহ সব
ইসলামিক দলই
টিকে
থাকবে।
তিনি
বলেন,
জামায়াতের মিড
লেভেলে
যে
নেতৃত্ব আছে
তা
অবশ্যই
জামায়াতের শূন্যতা পূরণ
করতে
সক্ষম।
তারা
সেটা
ইতোমধ্যে করেও
ফেলেছে।
সংলাপে আলোচক
হিসেবে
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও
সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড.
গীতি
আরা
নাসরিন
বলেন,
বাংলাদেশে ইসলাম
ধর্মের
প্রতিনিধিত্ব শুধু
জামায়াত করে
না,
জামায়াত ধর্মকে
রাজনীতিতে ব্যবহার করছে।
জামায়াতকে আমি
শুধু
বলবো
সক্রিয় সন্ত্রাসী কর্মকা-
চালানো
একটি
দল।
আর
আমাদের
দেশের
বড়
রাজনৈতিক দলের
প্রশ্রয়েই তারা
এটা
করতে
সক্ষম
হচ্ছে।
Elite BD news Dhaka
এমপি রনির অফিসে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির সাংবাদিকদের ওপর হামলা
রাজধানীর তোপখানা রোডের
মেহেরবা প্লাজায় সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনির অফিসে ইন্ডিপেন্ডেন্ট
টেলিভিশনের সাংবাদিক ইমতিয়াজ সনি ও ক্যামেরাপার্সন মুকুল মারধরের শিকার
হয়েছেন। একটি অভিযোগের বিষয়ে গোলাম মাওলা রনির বক্তব্য নিতে গিয়ে তারা
হামলার শিকার হন। ক্যামেরাপারসন মুকুলকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি
করা হয়েছে। আজ দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার বিষয়ে ইমতিয়াজ সনি জানান, একটি
অভিযোগের বিষয়ে গোলাম মাওলা রনির বক্তব্য নিতে চাইলে তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে
তাদের আটকে রাখেন। এসময় এমপি ও তার লোকজন ক্যামেরা ভেঙে ফেলেন এবং হামলা
চালান। আহত অবস্থায় ক্যামেরাপারসন মুকুলকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ
হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ঘটনার বিষয়ে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের হেড অব নিউজ খালেদ মহিউদ্দিন মানবজমিন অনলাইনকে জানান, ওনার বিরুদ্ধে ওঠা কিছু অভিযোগের জবাব জানতে চেষ্টা করছিলেন ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির সাংবাদিক। আজকে উনার কার্যালয়ে এ ব্যাপারে যোগাযোগ করার পর উনি ক্ষুব্ধ হয়ে ক্যামেরা ভাঙচুর করেন। এমপি’র লোকজন আমাদের সংবাদ টিমের ওপর হামলা চালিয়ে তাদের আহত করে। তারা ক্যামেরারও ক্ষতিসাধন করে। ঘটনাটি দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেন খালেদ মহিউদ্দিন। ঘটনার পরপরই জাতীয় প্রেস ক্লাব ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাংবাদিকরা সেখানে ছুটে যান। তারা এখনও সেখানে অবস্থান করছেন। আহত সংবাদকর্মীকে দেখতে হাসপাতালেও গেছেন সাংবাদিক নেতারা। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরাও খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান। ঘটনার বিষয়ে সংসদ সদস্য রনির বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ঘটনার বিষয়ে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের হেড অব নিউজ খালেদ মহিউদ্দিন মানবজমিন অনলাইনকে জানান, ওনার বিরুদ্ধে ওঠা কিছু অভিযোগের জবাব জানতে চেষ্টা করছিলেন ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির সাংবাদিক। আজকে উনার কার্যালয়ে এ ব্যাপারে যোগাযোগ করার পর উনি ক্ষুব্ধ হয়ে ক্যামেরা ভাঙচুর করেন। এমপি’র লোকজন আমাদের সংবাদ টিমের ওপর হামলা চালিয়ে তাদের আহত করে। তারা ক্যামেরারও ক্ষতিসাধন করে। ঘটনাটি দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেন খালেদ মহিউদ্দিন। ঘটনার পরপরই জাতীয় প্রেস ক্লাব ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাংবাদিকরা সেখানে ছুটে যান। তারা এখনও সেখানে অবস্থান করছেন। আহত সংবাদকর্মীকে দেখতে হাসপাতালেও গেছেন সাংবাদিক নেতারা। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরাও খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান। ঘটনার বিষয়ে সংসদ সদস্য রনির বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
শনিবার, ২০ জুলাই ২০১৩
Elite BD news Dhaka
Elite BD news Dhaka
Subscribe to:
Posts (Atom)